সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি :: জাতীয় সংঙ্গীত পরিবেশন ও মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে সুনামগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক মিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম ৬ষ্ঠ পর্যায়ে শীর্ষক প্রকল্পের টেকসই উন্নয়ন ও অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিক শীর্ষক দিনব্যাপী জেলা কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট জেলা কার্যালয়ের উদ্যোগে দিনব্যাপী শহরের জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হোসাইন মোহাম্মদ আল মুজাহিদেও সভাপতিত্বে ও বিভাগীয় মাস্টার ট্রেইনার কিশোর কুমার আচার্য্যে ও দিরাই কেন্দ্র শিক্ষক বৃষ্টি চক্রবর্তীর যৌথ সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস, সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর পরিমল কান্তি দে, শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমের মহারাজ শ্রীমৎ স্বামী হৃদয়ানন্দ, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৌসুমী মান্নান, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, প্রবীণ শিক্ষক যোগেশ্বর দাস, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র বর্মন, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অ্যাড. বিমান কান্তি রায়, জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী,হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের সহকারী প্রকল্প পরিচালক রবীন আচার্য্য, বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা সাংবাদিক স্বপন কুমার বর্মন, শিক্ষক জবা রাণী ঘোষ,জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিমল বনিক সহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার গণশিক্ষার কার্যক্রমের ১৫০ জন শিক্ষক ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেছেন, সুনামগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক কার্যক্রম ৬ষ্ঠ পর্যায়ে এসেছে একমাত্র জাতীর পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাম্প্রদায়িকতার চেতনায় বিশ্বাসী মনোভাবের কারণে। এই দেশটি ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে তৎকালীন বিভিন্ন ধর্মের সাড়ে সাতকোটি বাঙ্গালী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশগ্রহন করে দীর্ঘ নয়মান মরণপণ লড়াই এবং ত্রিশলাখ শহীদ ও দু”লাখ মাবোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীন সার্বভৌমত্ব সোনার বাংলাদেশ। তিনি আরো বলেন,এই আওয়ামী লীগ সরকার সারা দেশে মন্দিরভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এবং ২০৪১ সালে বিশ্বে উন্নত,সমৃদ্ধ আধুনিক একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সকলে সহযোগিতা করতে করলের প্রতি আহবান জানান। ##
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি :: জাতীয় সংঙ্গীত পরিবেশন ও মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে সুনামগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক মিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম ৬ষ্ঠ পর্যায়ে শীর্ষক প্রকল্পের টেকসই উন্নয়ন ও অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিক শীর্ষক দিনব্যাপী জেলা কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট জেলা কার্যালয়ের উদ্যোগে দিনব্যাপী শহরের জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হোসাইন মোহাম্মদ আল মুজাহিদেও সভাপতিত্বে ও বিভাগীয় মাস্টার ট্রেইনার কিশোর কুমার আচার্য্যে ও দিরাই কেন্দ্র শিক্ষক বৃষ্টি চক্রবর্তীর যৌথ সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস, সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর পরিমল কান্তি দে, শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমের মহারাজ শ্রীমৎ স্বামী হৃদয়ানন্দ, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৌসুমী মান্নান, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, প্রবীণ শিক্ষক যোগেশ্বর দাস, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র বর্মন, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অ্যাড. বিমান কান্তি রায়, জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী,হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের সহকারী প্রকল্প পরিচালক রবীন আচার্য্য, বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা সাংবাদিক স্বপন কুমার বর্মন, শিক্ষক জবা রাণী ঘোষ,জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিমল বনিক সহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার গণশিক্ষার কার্যক্রমের ১৫০ জন শিক্ষক ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেছেন, সুনামগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক কার্যক্রম ৬ষ্ঠ পর্যায়ে এসেছে একমাত্র জাতীর পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাম্প্রদায়িকতার চেতনায় বিশ্বাসী মনোভাবের কারণে। এই দেশটি ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে তৎকালীন বিভিন্ন ধর্মের সাড়ে সাতকোটি বাঙ্গালী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশগ্রহন করে দীর্ঘ নয়মান মরণপণ লড়াই এবং ত্রিশলাখ শহীদ ও দু”লাখ মাবোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীন সার্বভৌমত্ব সোনার বাংলাদেশ। তিনি আরো বলেন,এই আওয়ামী লীগ সরকার সারা দেশে মন্দিরভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এবং ২০৪১ সালে বিশ্বে উন্নত,সমৃদ্ধ আধুনিক একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সকলে সহযোগিতা করতে করলের প্রতি আহবান জানান। ##
Tags:
সুনামগঞ্জ সংবাদ
Commentbox